আন্তর্জাতিক রাজনীতির দশ তরুণ তুর্কি

১৬৫ পঠিত ... ১৮:০৮, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৪

35

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত থেকে শুরু করে ইউরোপ কিংবা আমেরিকা সব জায়গায় তরুণ নেতা ও রাজনীতিবিদদের জয়জয়কার। বয়সে কম, ঠান্ডা মাথায় স্মার্ট সব ডিসিশন নিয়ে রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে এগিয়ে যাচ্ছেন সবাই। সারা বিশ্বের দশ জন তরুণকে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই এই লেখায়, যারা নিজ মেধা বুদ্ধি মনে মননে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।

১। কানহাইয়া কুমার

ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতা কানহাইয়া কুমার তার শিক্ষা জীবনে যেমন ব্রাইট ছিলেন, তেমনি শাইন করছেন তার রাজনৈতিক জীবনে।

কানহাইয়া কুমারের রাজনৈতিক উত্থান দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (জেএনইউ) বামপন্থী ছাত্র নেতা হিসেবে শুরু হয়। ভারত সরকার কর্তৃক কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী রাজনীতিবিদ আফজাল গুরুর ফাঁসির প্রতিবাদে জেএনইউতে প্রোটেস্ট করেন কানহাইয়া। এই ঘটনায় ভারতের বিজেপি তাকে গ্রেফতারও করে। ছাত্রাবস্তায়ই ভারত সরকারের নানা বিতর্কিত আইনের বিরুদ্ধে কথা বলে গেছেন কানহাইয়া। এরপর ২০১৯ সালে তিনি মূলধারায় রাজনীতিতে আসেন।

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে সিপিআই-এর টিকিটে বিহারের বেগুসরাই থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, কিন্তু বিজেপির গিরিরাজ সিংহের কাছে পরাজিত হন। সে সময় লালুপ্রসাদের দল আরজেডি বেগুসরাই আসন ছাড়তে আপত্তি জানায়, তবে কানহাইয়া আলাদাভাবে সিপিআই-এর প্রার্থী হিসেবে লড়েন। এবারও তেজস্বী যাদব বেগুসরাই আসন ছাড়তে রাজি ছিলেন না, যা বিহারের ‘মহাগঠবন্ধনে’ টানাপোড়েন সৃষ্টি করে, যদিও শেষ পর্যন্ত আসনটি সিপিআইকে দেওয়া হয়।

জওহর লাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট কানহাইয়া কুমার বাম রাজনীতি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দিয়ে ইতোমধ্যে তুলুম আলোচনা সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন। বিজেপি তাকে বিশেষভাবে টার্গেট করেছিল সাম্প্রতিক নির্বাচনেও।

২। রুপা হক

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রূপা হক লেবার দলের প্রার্থী হিসেবে লন্ডনের ইলিং সেন্ট্রাল অ্যান্ড অ্যাকটন আসনে চার মেয়াদে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

লেবার পার্টির মনোনয়নে ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন রুপা হক। এরপর টানা তিনবার তিনি এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। এবারও লেবার পার্টির টিকিটেই জয়লাভ করেছেন।

লেখক, শিক্ষক ও রাজনীতিবিদ রুপা হকের আদি বাড়ি বাংলাদেশে, পাবনায়। সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার আগে তিনি ট্রিবিউন, দ্য গার্ডিয়ান, নিউ স্টেটসম্যান, প্রোগ্রেস ম্যাগাজিন, এবং দ্য টাইমসে  হায়ার এডুকেশন নিয়ে সাপ্লিমেন্ট লেখার পাশাপাশি ড. হক নামে ডিজে মিউজিক প্রডিউস করতেন।

৩। ক্লোই সোয়ারব্রিক

নিউজিল্যান্ড গ্রিন পার্টির সাংসদ ক্লোই সোয়ারব্রিক ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে সংসদের একটা বক্তব্য বয়স্ক নেতাদের "Ok Boomer" বলে বেশ আলোচনায় এসেছিলেন। ২৩ বছর বয়সে সাংসদ হওয়া সোয়ারব্রিক তৃতীয় মেয়াদে সাংসদ হয়েছেন গত নির্বাচনে। তিনি সাংসদ থাকা অবস্থায় ড্রাগ রিফর্ম, মেন্টাল হেলথ, ক্লাইমেট ইমার্জেন্সি, ফসিল ফুয়েল সহ আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নিয়ে কাজ করে আলোচিত হয়েছেন।

৪। সান্না মেরিন

সান্না মেরিন, ১৯৮৫ সালে হেলসিঙ্কিতে জন্মগ্রহণ করা সান্না মেরিন ২০১৯ সালে সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তার শৈশব পিরকালায় কেটেছে, এবং তিনি টেম্পের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশাসন বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

মারিন রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন ২০০৬ সালে এবং ২০১২ সালে টেম্পেরে সিটি কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর, তিনি কোভিড-১৯ মহামারিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেন এবং ফিনল্যান্ডকে সংকট থেকে উত্তরণে নেতৃত্ব দেন। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর, ফিনল্যান্ড ন্যাটোতে সদস্যপদের জন্য আবেদন করে।

৫। লুইগি ডি মায়ো

১৯৮৬ সালে ইতালির নেপলসের কাছে জন্ম নেয়া লুইগি ডি মায়ো সাংবাদিক, ওয়েবমাস্টার, এবং স্টেডিয়াম স্টুয়ার্ড হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৭ সালে তিনি বেপ্পে গ্রিলোর ফাইভ-স্টার মুভমেন্ট (M5S)-এ যোগ দেন এবং ২০১৩ সালে চেম্বার অফ ডেপুটিজের সদস্য নির্বাচিত হন, পরে সর্বকনিষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট হন। ডি মায়ো M5S-কে একটি নতুন রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে নেত্রীত্ব দিয়েছেন, যেখানে তারা ডিজিটাল প্রযুক্তি দ্বারা সরাসরি নাগরিক প্রতিনিধিত্বকে সমর্থন করে এবং ঐতিহ্যবাহী বাম-ডান রাজনীতির বিরোধিতা করে।

ডি মায়ো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থক, তবে তিনি অর্থনৈতিক চুক্তির সংস্কারের জন্য চাপ দেন। তিনি অর্থনৈতিক অগ্রোথ, টেকসই নীতি, এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের পক্ষে কাজ করেন। রোমানিয়ার অপরাধ প্রসঙ্গে মন্তব্য করার জন্য সমালোচিত হলেও, তার নেতৃত্বে দল রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া এবং ন্যাটোর শান্তিপূর্ণ ভূমিকার সমর্থনে অবস্থান নিয়েছে। M5S শরণার্থী বিতরণ এবং শান্তির পক্ষে কাজ করে, পাশাপাশি ইতালির পররাষ্ট্র নীতি ও প্রতিরক্ষায় পরিবর্তন আনার দিকে মনোযোগী।

৬। টাইফেনি ডেগোইস

টাইফানি ডেগোইস একজন ফরাসি রাজনীতিবিদ, যিনি ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত Savoie-এর প্রথম নির্বাচনী এলাকার ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। UDI থেকে রাজনীতিতে প্রবেশ করে তিনি La République en Marche (LREM) দলে যোগ দেন এবং ২০১৭ সালে লেস রিপাবলিকাইনস (LR) দলের বিদায়ী ডেপুটিকে পরাজিত করে ডেপুটি নির্বাচিত হন। মাত্র ২৪ বছর বয়সে নির্বাচিত হয়ে তিনি পঞ্চম প্রজাতন্ত্রের অন্যতম কনিষ্ঠ ডেপুটি হিসেবে পরিচিতি পান। তবে, ২০২২ সালের ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে তিনি মেরিন লে পেনকে সমর্থনের ঘোষণা দেন, যার ফলে তাকে LREM থেকে বাদ দেওয়া হয়। এর পরের বছর তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে প্রার্থী না হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

২০২৪ সালে, ডেগোইস আবার রাজনীতির মঞ্চে ফিরে আসেন এবং এরিক সিওটির নেতৃত্বে রিপাবলিকান ও জাতীয় সমাবেশের সমর্থনে LR-RN ব্যানারের অধীনে তার প্রাক্তন নির্বাচনী আসনে প্রার্থী হন। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে তিনি বেশ কয়েকবার নিজের দলের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন, যেমন অভিবাসন আইন, স্বাস্থ্য পাস, এবং ইউথানেশিয়া সম্পর্কিত আইনের বিরোধিতা করেন। তিনি স্থানীয় ব্যবসা বন্ধ করার প্রতিবাদ জানান এবং রূপান্তর থেরাপি নিষিদ্ধকরণের বিল থেকেও নিজেকে প্রত্যাহার করেন।

৭। এডিসন ব্রোস

এডিসন অগাস্টো ব্রোস উরিওলা, জন্ম ১ নভেম্বর ১৯৯০, পানামার একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, আইনজীবী এবং পরিবেশবাদী। তিনি ইউনিভার্সিড ক্যাটোলিকা সান্তা মারিয়া লা অ্যান্টিগুয়া থেকে আইন এবং প্রক্রিয়াগত আইনে মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাবলিক পলিসিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার শিক্ষাজীবনে, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম পরিবেশগত গোষ্ঠী প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০১৩ সালে ফিলিপ সি জেসুপ ইন্টারন্যাশনাল ল মুট কোর্ট প্রতিযোগিতার পানামা নিয়ান জাতীয় রাউন্ডে বিজয়ী দলের সদস্য ছিলেন।

রাজনৈতিকভাবে, ব্রোস ২০১৯-২০২৪ আইনসভা মেয়াদে পানামার জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তিনি পরিবেশ সুরক্ষা এবং শিক্ষা নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার উদ্যোগগুলোর মধ্যে পানামার প্রথম পুনর্ব্যবহারযোগ্য আইন প্রণয়ন এবং একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন অন্তর্ভুক্ত। ২০২০ সালে ব্রিটিশ ভোগ দ্বারা একজন উল্লেখযোগ্য নেতা হিসেবে স্বীকৃত হন। তার নেতৃত্বে, ২০২২ সালে বৈদ্যুতিক গতিশীলতা সম্পর্কিত আইন এবং ২০২১ সালে পরিবেশগত প্রণোদনা সংক্রান্ত আইন প্রণীত হয়। ব্রোস বন উজাড়ের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিশন গঠন এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পরিবেশগত নীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। বর্তমানে, তিনি ল্যাটিন আমেরিকান এবং ক্যারিবিয়ান পার্লামেন্টের (PARLATINO) শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং যোগাযোগ কমিশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

৮। সৈয়দ সাদ্দিক

সৈয়দ সাদ্দিক বিন সৈয়দ আব্দুল রহমান, জন্ম ৬ ডিসেম্বর ১৯৯২, মালয়েশিয়ার একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৮ সালে মুয়ার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি ছিলেন মালয়েশিয়ার ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ফেডারেল মন্ত্রী। তিনি মালয়েশিয়ান ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (MUDA) এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং ২০২০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত দলের সভাপতি ছিলেন।

শিক্ষাজীবনে, সৈয়দ সাদ্দিক রয়্যাল মিলিটারি কলেজ এবং আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়া (IIUM) থেকে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। আইআইইউএম-এ থাকাকালীন, তিনি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করেন। রাজনীতিতে আসার আগে, তিনি ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এবং ২০২১ সালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির লি কুয়ান ইউ স্কুল অফ পাবলিক পলিসিতে লি কুয়ান ইউ সিনিয়র ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন।

৯। সাইয়িদা ওউনিসি

সাইয়িদা ওউনিসি (জন্ম ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭) একজন তিউনিশিয়ান রাজনীতিবিদ এবং এননাহদা দলের সদস্য। তিনি বর্তমানে ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের সেক্রেটারি অফ স্টেট হিসেবে কাজ করছেন। ফ্রান্স নর্ডের প্রতিনিধিত্বকারী সদস্য হিসেবে ২৬ অক্টোবর ২০১৪-এ নির্বাচিত হন।

তিনি প্যারিসের সুসি-এন-ব্রির পেটেট ভ্যাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং সোরবোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সামাজিক উন্নয়নে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০১১ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ডক্টরেট অধ্যয়ন শুরু করেন।

ওউনিসি ২০১১ সালে তিউনিসিয়া ফিরে এসে আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করেন এবং পরে বিভিন্ন গবেষণা ও এনজিও সংস্থায় সক্রিয় থাকেন। ২০১৬ সালে তাকে প্রধানমন্ত্রী ইউসেফ চাহেদের কোয়ালিশন সরকারের সেক্রেটারি অফ স্টেট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

ব্যক্তিগত জীবনে, তিনি একজন ইসলামপন্থি ও নারীবাদী এবং ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষায় দক্ষ।

১০। বোগোলো কেনেভেন্ডো

বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে স্নাতক শেষে কেনেভেন্ডো যুক্তরাজ্যের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং একজন সার্টিফাইড প্রজেক্ট ম্যানেজারও। তিনি ফাউন্ডেশন ফর ইকোনমিক এডুকেশন থেকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দর্শনে প্রশিক্ষণ নেন

রাজনীতির আগে তিনি ঘানার বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্য অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন এবং বতসোয়ানায় ইকনসাল্ট থিংক ট্যাঙ্কে অর্থনৈতিক পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন।

২০১৬ সালে, বতসোয়ানার রাষ্ট্রপতি ইয়ান খামা তাকে সংসদে মনোনীত করেন এবং ২০১৮ সালে নতুন রাষ্ট্রপতি মোকগওয়েটসি মাসিসি তাকে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করেন। তার মেয়াদে, তিনি ব্যবসা সহজতর করতে এবং ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে সংস্কার বাস্তবায়ন করেন। ২০১৮ সালে নিউ আফ্রিকান ম্যাগাজিন তাকে শীর্ষ ১০০ প্রভাবশালী আফ্রিকানের একজন হিসেবে উল্লেখ করে। ২০২১ সালে, যুক্তরাজ্যের G7 সভাপতিত্বের সময়, তিনি জেন্ডার ইকুয়ালিটি অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য হন।

 

১৬৫ পঠিত ... ১৮:০৮, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৪

আরও eআরকি

পাঠকের মন্তব্য

 

ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে

আপনার পরিচয় গোপন রাখতে
আমি নীতিমালা মেনে মন্তব্য করছি।

আইডিয়া

কৌতুক

রম্য

সঙবাদ

স্যাটায়ার


Top