সামনেই নির্বাচন। রাজনীতির মাঠ সরগরম। প্রধান দুই দলের নেতারা পরস্পরকে দোষারোপ করে যাচ্ছেন দুর্নীতি, স্বৈরাচার, লুটপাট এবং ভোট চুরির জন্য। বিএনপির নেতারা দাবী করছে হামলা-মামলা করে তাদের রাজনীতির মাঠে থাকতে দিচ্ছেন না সরকারী দলের লোকজন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের সরকারী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা মিস্টার নাদেরের সাথে একটি কাল্পনিক সাক্ষাতকার নিয়েছি আমরা।
eআরকি: কেমন আছেন?
মিস্টার নাদের: খুব একটা ভালো নেই। বিএনপির মাথায় ইউরেনিয়ান ঢালবো বলার পর এখন আমাদের দলের নাতারা ধরছে। ওদের মাথায়ও নাকি ইউরেনিয়াম ঢালতে হবে। অনেকে তো আমাকে বলেছে, তলে তলে আমি বিএনপির সাথে আপোস করে ওদেরকে ইউরেনিয়াম দিচ্ছি, নিজের দলের মানুষকে দিচ্ছি না। সেজন্য একটু মনটা খারাপ।
eআরকি: কিন্তু বিএনপি তো দাবী করছে, আপনার তাদের শুধু মামলা দিচ্ছেন।
মিস্টার নাদের: ওরা তো নিমোকহারামা। শুধু মামলার কথা বলবে। ইউরেনিয়াম যে দিচ্ছি সেসব কাউকে বলবে না। দুঃখের কথা আর বলবেন না ভাই, কেউ উপকার শিকার করে না। বিএনপি বলেন আর নিজের দল কেউই উপকার স্বীকার করে না।
eআরকি: বিএনপি না হয় বুঝলাম আপনার উপকার স্বীকার করে না। কিন্তু নিজের দলের লোকও স্বীকার করে না? ব্যাপারটা কী বলেন তো?
মিস্টার নাদের: থাক। ঘরের কথা বাইরে বলতে চাই না। বিএনপির কথা শোনেন। বিশ্বের অনেক দেশে তো বিরোধীদলকে দেশেই থাকতে দেয় না। আমরা তো তাও মামলা হইলেও দেই।
eআরকি: কিন্তু ইউরেনিয়াম তো সলিড, অর্থাৎ কঠিন পদার্থ। তরল কিছু না। এটা মাথায় ঢালবেন কীভাবে। বা যদি ঢালেনও তবে এর মাথা ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া কী?
মিস্টার নাদের: ইউরেনিয়াম ঢেলে দিবো না ছুড়ে মারবো সেটা বড় কথা না। মূল কথা হচ্ছে ইউরেনিয়াম মানুষ খায়। মানে ইউরেনিয়াম নিয়ে কথা বললে আরকি খায়। সেজন্য বললাম।
eআরকি: ইউরেনিয়াম যদি বিরোধীদলকে দিয়ে দেন তাহলে পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কীভাবে চালাবেন?
মিস্টার নাদের: সেটা সমস্যা না। বাঁশ দিয়ে সেতু বানানো ইঞ্জিনিয়ারদের খবর দিয়েছি। তারা সয়াবিন তেল দিয়ে কেন্দ্র চালানোর একটা চেষ্টা করতেছে।
সামনেই নির্বাচন। রাজনীতির মাঠ সরগরম। প্রধান দুই দলের নেতারা পরস্পরকে দোষারোপ করে যাচ্ছেন দুর্নীতি, স্বৈরাচার, লুটপাট এবং ভোট চুরির জন্য। বিএনপির নেতারা দাবী করছে হামলা-মামলা করে তাদের রাজনীতির মাঠে থাকতে দিচ্ছেন না সরকারী দলের লোকজন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের সরকারী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা মিস্টার নাদেরের সাথে একটি কাল্পনিক সাক্ষাতকার নিয়েছি আমরা।
eআরকি: কেমন আছেন?
মিস্টার নাদের: খুব একটা ভালো নেই। বিএনপির মাথায় ইউরেনিয়ান ঢালবো বলার পর এখন আমাদের দলের নাতারা ধরছে। ওদের মাথায়ও নাকি ইউরেনিয়াম ঢালতে হবে। অনেকে তো আমাকে বলেছে, তলে তলে আমি বিএনপির সাথে আপোস করে ওদেরকে ইউরেনিয়াম দিচ্ছি, নিজের দলের মানুষকে দিচ্ছি না। সেজন্য একটু মনটা খারাপ।
eআরকি: কিন্তু বিএনপি তো দাবী করছে, আপনার তাদের শুধু মামলা দিচ্ছেন।
মিস্টার নাদের: ওরা তো নিমোকহারামা। শুধু মামলার কথা বলবে। ইউরেনিয়াম যে দিচ্ছি সেসব কাউকে বলবে না। দুঃখের কথা আর বলবেন না ভাই, কেউ উপকার শিকার করে না। বিএনপি বলেন আর নিজের দল কেউই উপকার স্বীকার করে না।
eআরকি: বিএনপি না হয় বুঝলাম আপনার উপকার স্বীকার করে না। কিন্তু নিজের দলের লোকও স্বীকার করে না? ব্যাপারটা কী বলেন তো?
মিস্টার নাদের: থাক। ঘরের কথা বাইরে বলতে চাই না। বিএনপির কথা শোনেন। বিশ্বের অনেক দেশে তো বিরোধীদলকে দেশেই থাকতে দেয় না। আমরা তো তাও মামলা হইলেও দেই।
eআরকি: কিন্তু ইউরেনিয়াম তো সলিড, অর্থাৎ কঠিন পদার্থ। তরল কিছু না। এটা মাথায় ঢালবেন কীভাবে। বা যদি ঢালেনও তবে এর মাথা ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া কী?
মিস্টার নাদের: ইউরেনিয়াম ঢেলে দিবো না ছুড়ে মারবো সেটা বড় কথা না। মূল কথা হচ্ছে ইউরেনিয়াম মানুষ খায়। মানে ইউরেনিয়াম নিয়ে কথা বললে আরকি খায়। সেজন্য বললাম।
eআরকি: ইউরেনিয়াম যদি বিরোধীদলকে দিয়ে দেন তাহলে পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কীভাবে চালাবেন?
মিস্টার নাদের: সেটা সমস্যা না। বাঁশ দিয়ে সেতু বানানো ইঞ্জিনিয়ারদের খবর দিয়েছি। তারা সয়াবিন তেল দিয়ে কেন্দ্র চালানোর একটা চেষ্টা করতেছে।
পাঠকের মন্তব্য
ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে
লগইন