সর্বত মঙ্গল রাধে! গেল নদীর ঘাটে
কৃষ্ণ বসে গান গায় আর ষড়যন্ত্র আঁটে…
: জল ভরো জল ভরো রাধে, ও গোয়ালের ঝি
টের পাও নাই গান বান্ধনের নামে করছি কী!
সর্বত মঙ্গল রাধে! গানটা শোনো রাধে!
এ গান লইয়া ভবিষ্যতে পড়বে লোকে ফাঁদে।
কেউ বলবে সংগৃহীত, যারা পাজির ঝাড়
বলবে এটার নাই গীতিকার, নাই রে সুরকার।
: গান তো খুবই অর্ডিনারি।
: রাধে, ইউ আর রাইট
তবু এটা নিয়াই হবে ভবিষ্যতের ফাইট।
হাজির হবে লোকজনেরা হাতে কপিরাইট।
একটা গানেই করে দেব সব হালুয়া টাইট।
সর্বত মঙ্গল রাধে! শুনছ নাকি রাধে!
এক ঝামেলা ফিইক্যা মারুম আরেকজনের কাঁধে।
গান গাইব চঞ্চল-শাওন?
পার্থ কইলেই যাইব গাওন!
গাইতে গেলেই পড়ব গিয়া সরলপুরের খাদে।
কার পেটে কয় সের জিলাপি আমি ভালোই জানি
ঝাড়া দিয়া এক করিব নাকের-চোখের পানি।
---
---
---
সর্বত মঙ্গল রাধে, কাণ্ড দেখ রাধে!
গান বানাইয়া, গান চালাইয়া আইপিডিসি কাঁদে…
‘পাই না খুঁজে হার কলসি, পাই না খুঁজে দড়ি
যমুনাও পাশের দেশে, ক্যামনে ডুইবা মরি!’
পাঠকের মন্তব্য
ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে
লগইন