বাংলাদেশে থেকে বিশ্বমানের পড়াশোনা করানোর লক্ষ্যে আত্মপ্রকাশ করেছে তিতুমীর ইউনিভার্সিটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন যেন না থাকে, সেজন্য এর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময় নিজেদের দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে তিতুমীর ইউনিভার্সিটির যাত্রা শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে যেমন উত্তেজনা বিরাজ করছে, তেমনি উদ্ভাস ও উন্মেষের শিক্ষক-কর্মকর্তারা দিনরাত কর্মব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা যে অন্য যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কঠিন এবং অভিনব হবে, তা সবাই অনুধাবন করতে পেরেছে। সামনে নতুন ব্যাচের ভর্তি পরীক্ষায় সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়বে, আর পাস নিশ্চিত করে ভর্তি হওয়ার জন্য উদ্ভাস ও উন্মেষে আমরা এগিয়ে আসছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে তিতুমীর ইউনিভার্সিটি যেমন এগিয়ে, তেমনি ভর্তি কোচিংয়ের জগতেও উদ্ভাস-উন্মেষ সবার আগে আছে, এমনটাই জানালেন উদ্ভাসের এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
তিতুমীর ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে কমনসেন্স এবং আইকিউ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, প্রজিডি স্টাডিজসহ আরও বিভিন্ন বিভাগ চালু করতে যাচ্ছে। দেশ-বিদেশে এই প্রথম কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন কোর্স চালু হচ্ছে। ফলে বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা তিতুমীর ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
উদ্ভাসের ক্লাসে প্রতিটি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে শুধুমাত্র তিতুমীর ইউনিভার্সিটির জন্য ডেডিকেটেডভাবে পড়ানো হবে। উদ্ভাস জানিয়েছে, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য কোচিং করে একাধিক প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ থাকলেও, তিতুমীরের ক্ষেত্রে পুরো ব্যবস্থাই আলাদা। এজন্য একটি ডেডিকেটেড রিসার্চ টিম গঠন করা হয়েছে।
তিতুমীর ইউনিভার্সিটিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে। এজন্য উদ্ভাস-উন্মেষ পরিবার শুরু থেকেই কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা নিয়ে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে।
অন্যদিকে, এমআইটিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীও তিতুমীর ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এমআইটির শিক্ষার্থীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার জন্য উদ্ভাস তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীদের তৈরি করা টিকটক ভিডিও দেখার ওপর গুরুত্বারোপ করছে, যাতে ভর্তিচ্ছুরা মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে পারে।
