এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙার। তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হলো। এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারণা হলো, তার রোগমুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায়।
ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য তাকে ডাক্তারের চেম্বারে ডাকা হলো।
ডাক্তার: আমাদের ধারণা আপনি সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করেছেন। আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। এবার আপনি বলুন, এখান থেকে ছাড়া পাবার পর আপনি কী করবেন?
পাগল: আমি! সত্যি বলবো?
ডাক্তার: বলুন।
পাগল: প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব। তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে।
ডাক্তার: গুড, নর্মাল ব্যাপার। তারপর?
পাগল: তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ?
ডাক্তার: গুড, নর্মাল। তারপর?
পাগল: তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো। মদ খাওয়াবো।
ডাক্তার: ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল: তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব। নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো। স্লো মিউজিক চালিয়ে দেবো।
ডাক্তার: নর্মাল সবকিছু। তারপর?
পাগল: তারপর ধীরে ধীরে শাডড়ি খুলবো, ব্লাউজ খুলবো, ব্রা খুলবো, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে...
ডাক্তার: নাথিং রং, তারপর?
পাগল: এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়্যার। এখন ধীরে ধীরে সেটি খুলে নেব আমি।
ডাক্তার: তারপর?
পাগল: তারপর আন্ডারওয়্যার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি। এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো। আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙে চুরমার করে দেবো...
ডাক্তার: নিয়ে যাও পেশেন্টকে। ওকে বন্ধ করে রাখো... হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর, নো ইমপ্রুভমেন্ট!
পাঠকের মন্তব্য
ইহাতে মন্তব্য প্রদান বন্ধ রয়েছে
লগইন