খিলাফত চালু হবার পর এক্সকে ক্রীতদাস হিসেবে কিনতে চান গুলশানের বারিশা

১৯৯ পঠিত ... ১৬:১২, অক্টোবর ০৭, ২০২৪

11

খিলাফত কায়েমের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে চারদিকে।

প্রতিদিন যেন একটু একটু করে এগিয়েই চলছে এ প্রস্তুতি। দেশের মানুষও ধীরে ধীরে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে এ ব্যবস্থাকে। যে যার অবস্থান থেকে নতুন শাসনব্যবস্থার জন্য নিজেকে তৈরি করা শুরু করেছেন, এমনটাই জানালেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক।

খিলাফত চালু হবার পর যা করতে চান— এমন অসংখ্য প্ল্যান নিয়ে এখনই তৈরি শখানেক মানুষ।

কেউ চার বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, কেউ ইতিমধ্যে বোরকা, নিকাব বানাতে দিয়েছেন, কেউ হাত মোজা-পা মোজা কিনছেন। চারদিকে এক উৎসবমুখর পরিবেশ।

তবে গুলশানের বারিশার প্ল্যানটি ভিন্নরকম। এক মাস ধরে তিনি লম্বা তালিকা বানাচ্ছেন ক্রীতদাস হিসেবে কাকে কাকে কিনবেন তার। তালিকায় প্রথমেই আছেন তার প্রথম এক্স, ফার্স্ট লাভ। এরপর ক্রমান্বয়ে আছেন আরও কিছু এক্স, প্রাইমারি স্কুলের দুই শিক্ষক যারা বেত দিয়ে পেটাতেন, এলাকার বখাটে ৩টি ছেলে এবং আগের বাসার বুয়া যিনি ফ্যান বন্ধ করার পর আর ফ্যান ছাড়তেন না। বারিশার সাথে তালিকার ব্যাপারে কথা বলতে চাইলে তিনি স্বাচ্ছন্দ্যে তার অভিমত জানান।

তিনি বলেন, আমার বিয়ের, আম্মার বিয়ের সব সোনাদানা জমাইছি। আড়ঙের রূপা, ডায়মন্ডও আছে। ক্রীতদাস কিনতে ইনশাআল্লাহ সমস্যা হবে না। একটা রাফ লিস্ট বানাইছি। সিরিয়াল ধরে কেনা শুরু করব। প্রথমেই কিনব শুয়ো*র বাচ্চা ফাহিমকে... (প্রথম প্রেমিক এবং এক্স) হারামজাদা আমার বাসন মাজবে, কাপড় ধুবে, ময়লা ফালাবে, জিনিসপত্র টানবে। তবে এরচেয়েও ইম্পর্ট্যান্ট হলো, একে আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসায় রাখব। হারামজাদা এমনে আমার অনেক সময় খাইছে।

দ্বিতীয় এক্সকে রাখতে চান পা টেপার জন্য। একটা এক্সকে রাখতে চান শীতের রাতে ফ্যান বন্ধ করে দেওয়ার জন্য। এত টাকা কোথায় পাবেন? এমন প্রশ্নে বারিশা বলেন, ট্যাকা-পয়সা আমার কাছে কোনো বিষয় না। এক্সগুলাকে কৃতদাস হিসেবে কেনার জন্য প্রয়োজনে নিজের কিডনি বিক্রি করব, রক্ত বিক্রি করব।

 

১৯৯ পঠিত ... ১৬:১২, অক্টোবর ০৭, ২০২৪

Top