গেমারদের জন্য আজকের দিনটি ইতিহাসে সোনার অক্ষরে লেখা থাকবে। কারণ আজ ২৬ সেপ্টেম্বর, হ্যামস্টার কমব্যাট গেমের জমে থাকা পুরস্কার টাকার পরিমাণ পৌঁছে যাচ্ছে সকল গেমারের পেপাল অ্যাকাউন্টে। দেশের অর্থনীতির রকেট যেন মহাকাশে।
হাজার হাজার কোটি ডলারের এতো বড় ট্রান্সফার দেখে পেপালের গেটওয়ে কাঁপতে শুরু করেছে, ফলে সার্ভার ডাউন হয়ে গেছে। ‘পেপাল বাঁচলে দেশ বাঁচবে’ স্লোগানে গেমাররা আজ একত্রিত হয়ে তাদের পেমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছে।
এদিকে ভারত থেকে শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, এই অর্থনৈতিক বিপ্লবের গোড়া আমার আমলেই শুরু হয়েছিল। আমি যে চারা গাছ লাগিয়ে গিয়েছিলাম, আজ তার ফলাফল ভোগ করবে ড. ইউনূস।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেছেন, এত ডলার আসার কারণে আমাদের রিজার্ভের উপচে পড়ার অবস্থা। টাকা রাখার জন্য আমাদের নতুন গুদাম ভাড়া নিতে হবে। এখনই সোনা কিনে রাখলে লোকসান হবে না।
তরুণ অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির চাকাকে আর চাকা বলার উপায় নেই। এটা এখন অর্থনীতির রকেট, যা সরাসরি মহাকাশে উড়ে যাচ্ছে।
এর মধ্যে এমনই একজন অর্থনীতিবিদ মন্তব্য করেছেন, এই রকেট যে গতিতে উড়ছে, তাতে আমরা আগামী কয়েক বছর পর মঙ্গলে বাস করা শুরু করব।
এদিকে সাভারের সাত্তার মিয়া জানিয়েছেন, আমি আমার নিজস্ব অর্থায়নে মহাকাশে রকেট পাঠানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। ২০২৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রকেট লঞ্চ হবে, আর সেই রকেটে থাকবে আমার নিজস্ব স্যাটেলাইট, ‘সাত্তার স্যাটেলাইট।’ বাংলাদেশ শুধু অর্থনীতিতে নয়, মহাকাশেও নিজস্ব রকেট নিয়ে দাপিয়ে বেড়াবে।