হঠাৎ করেই একসাথে কয়েক লাখ কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কার করেছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই গবেষণার বিস্তারিত তারা প্রকাশ করেছে তাদের কাল্পনিক ওয়েবসাইটে।
নাসা বলছে, বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই কৃষ্ণবর্ণের। তাদের শরীরের বাহ্যিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, যা খালি চোখে দেখা যায়, তা একরকম কালো। আর যেসকল অঙ্গ খালি চোখে দেখা যায় না, যেমন ছাপা, তা আরেকরকম কালো। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করেই নাসার নজর ছিল বাংলাদেশের বাইকারদের ওপর। বাংলাদেশে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। হিটওয়েভে বিপর্যস্ত জনজীবন। সূর্যের যে স্থানেই অবস্থান করুক না কেন, তার আলো খাড়াভাবে পড়ছে সরাসরি বাইকের সিটে। এতে বাইকের সিটের তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পৃথিবীর কেন্দ্রের তাপমাত্রার চাইতেও কয়েককোটি গুণ বেশি। সকল বাইকারদের ছাপাই সরাসরি এই অকল্পনীয় তাপের সংস্পর্শ পাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নাসার এক জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানীর বরাত দিয়ে নাসা বলছে, জন্মসূত্রেই কৃষ্ণবর্ণের ছাপার অধিকারী বাংলাদেশি বাইকারদের ছাপা যখন এই অকল্পনীয় তাপমাত্রার সিটের সংস্পর্শে আসে তা তাৎক্ষণিক কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। বাংলাদেশের প্রায় দেড় লাখ বাইকারকে ল্যাবে ধরে এনে ছাপা-পরীক্ষা করা হয়েছে। মহাকাশের কৃষ্ণগহ্বরগুলো আলোর কণা পর্যন্ত শুষে নেয়। বাইকারদের ছাপাও ঠিক এমনই। তীব্র গতির আলো ফেলেও তাদের ছাপার কিছুই দেখা যায়নি, তাদের ছাপা পুরো বাংলাদেশের ভবিষ্যতের মতোই ঘোরতর কৃষ্ণ, অর্থাৎ কৃষ্ণগহ্বর। ইংরেজিতে বললে, ব্ল্যাক হোল।
এই বিষয়ে নাসার ল্যাব থেকে সদ্য মুক্তি পাওয়া এক বাইকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি রাগে উত্তেজিত হয়ে ছাপার অযোগ্য কিছু গালিগালাজ করেছেন। এই গালি নাসাকে, না কি সূর্যকে, না কি নিজের ছাপাকে, না কি এই প্রতিবেদককে, তা জানা সম্ভব হয়নি।