বাংলাদেশ ক্রিকেটের বয়স নিছক কম নয়, তবুও আমরা 'শিখছি' পজিশনেই আছি। আগে বড় দলের সাথে শিখলেও এখন সহযোগি দেশগুলোর সাথেও শিখতে হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের এই শিক্ষানবিশ মানসিকতা অনেক ভক্তকেই বেশ চাপে ফেলছে।
সম্প্রতি বাছাই পর্বে স্কটল্যান্ডের কাছে হার, ওমানের সাথে দোয়া দরুদ পড়ে জেতার পর দূর্বল হৃদয়ের মানুষদের হৃদয়ের সংগঠন 'বাংলাদেশ আনোয়ার হোসেন সোসাইটি' এক বিবৃতিতে জানান তারা মূল পর্বের খেলা আর দেখবেন না।
সংগঠনের সভাপতি আমাদের সংবাদ সংগ্রাহককে জানান 'আমার দুই হাতে যতডি রিং নাই আমার হার্টে অতডি রিং লাগানো, শুধু এই বাংলাদেশের খেলা দেইখা। বাছাই পর্বেই আমার দুইটা রিং গেসে গা। মূল পর্বে এই জীবন-মরণ রিস্ক নিতে চাই না। এই ভাবনা থেকেই এই সিদ্ধান্ত নিছি।'
সংগঠনের আরেক সদস্য জানান 'আমাদের এই সোসাইটির বেশিরভাগ মেম্বারের হার্টের কন্ডিশন বেলুনের মত, বাংলাদেশের খেলা প্রতিবার আলপিন হয়ে ফাটিয়ে দিয়ে যায়। তাই আমরা এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই।'
এম্বুলেন্স মালিক সমিতি এই সিদ্ধান্তে একটু নারাজ হলেও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের এক ডাক্তারের ফেক আইডিতে নক করার পরে জানান, 'এশিয়া কাপে ইন্ডিয়ার কাছে হারের পর থেকে তার রোগীদের বেশিরভাগ ই ক্রিকেটকেন্দ্রিক হৃদ জটিলতার। মূল পর্বের প্রস্তুতি হিসেবে তিনি ওভারটাইমের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি।'
এদিকে আনোয়ার হোসেন সোসাইটির এই সিদ্ধান্তকে সাদরে গ্রহণ করেছেন 'আমেনার মা সোসাইটি'। এবার একটু স্বস্তিতে থাকতে পারবেন এমনটা জানিয়ে আমেনার মা সোসাইটির সভাপতি বলেন, 'জি বাংলা ক্লিনফিড দিচ্ছে৷ এবার শান্তিতে দেখতে পারবো৷ সিরিয়াকের মাঝে আনোয়ার হোসেন সোসাইটির কেউ আমেনার মা কইয়া ডাক দিবে না।'